সিলেটের গোপালটিলায় বসবাস করতেন দীপের পরিবার। তবে তাদের ancestral বাড়ি হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার পুটিজুড়ি এলাকায়। দীপের বাবা দিব্যজ্যোতি দাস। দুই ভাইয়ের মধ্যে বড় ছিলেন দীপ।
দীপের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে বুধবার দিনভর তার গোপালটিলার বাসায় ভিড় করেন স্বজন ও বন্ধু-বান্ধবরা। তবে তার মরদেহ কবে দেশে পৌঁছাবে, তা এখনো নিশ্চিতভাবে জানাতে পারেননি কেউ।
শোকে পাথর হয়ে থাকা দীপের বাবা-মায়ের সঙ্গে কথা বলাও সম্ভব হয়নি। তবে দীপের ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা জানিয়েছেন, প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষ করতে দুই-তিন দিন সময় লাগবে। এরপর মরদেহ দেশে আনা হবে।
দীপের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও সিলেটের আরেক কনটেন্ট ক্রিয়েটর নুরুল আমিন জনি জানিয়েছেন, “মালয়েশিয়ায় দীপের সহকর্মীর সঙ্গে কথা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, সব কাগজপত্রের কাজ প্রায় শেষ। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী দুই দিনের মধ্যে দীপের মরদেহ দেশে পৌঁছাবে।”


















